শিরোনাম
চিলড্রেন ফাউন্ডেশন স্কুলের উদ্যোগে শুদ্ধ ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ প্রতিযোগিতা টঙ্গীর মজিবুরের হাতে যেন আলাদিনের চেরাগ পবিত্র ওমরায় গেলেন বিএনপি নেতা এস এম জাহাঙ্গীর মানবসেবায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা প্রতারক এখন সাংবাদিক শিবিরকর্মী থেকে ‘বঙ্গবন্ধু গবেষক’ আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে চাঁদাবাজী!! ইনকিলাবের পক্ষে বিমানবন্দর মহাসড়কে দায়িত্বরত শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরণ থানার কার্যক্রম শুরু করা খুবই প্রয়োজন- লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহসিন তজুমদ্দিনে জমি দখলে বাঁধা দেওয়ায় বিধবা নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে আহত। হাসপাতালে ভর্তি বাংলাদেশ বিশ্বকাপে সেমি বা ফাইনালে খেলার মত করে টিম তৈরী করে নাই
রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:০৬ অপরাহ্ন

শ্রীপুর জয়না বাজারে প্রাণের বাংলাদেশের ইফতার অনুষ্ঠান

তরিক শিবলী / ৫৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি : ইফতার আরবি ‘ফুতুর’ শব্দ থেকে উদ্ভূত। ‘ফুতুর’-এর অর্থ নাশতা করা বা হালকা খাবার খাওয়া। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর রোজা সমাপ্তির জন্য পানাহার করাকে ইফতার বলা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ, দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার সহকারি সম্পাদক এডভোকেট আলমগীরের উদ্যোগে প্রাণের বাংলাদেশের শ্রীপুরের সাংবাদিকদের আয়োজনে ইফতারের আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক ডক্টর আব্দুল্লাহ আল মামুন।
প্রধান অতিথি বলেন গণমাধ্যমের স্বচ্ছতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, ইতিহাস সাক্ষী গণমাধ্যম এনেছে সমাজের জাতির এবং রাষ্ট্রের অনেক পরিবর্তন। তাই আমি আমার সকল সংবাদ কর্মীদের অনুরোধ করবো সব সময় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের জন্য।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক রুহুল আমিন, উপস্থিত ছিলেন ফটো সাংবাদিক রাসেল, রাজিব, নাজমুল, আব্দুল আজিজ, সোহাগ সহ অন্যান্য কলাকৌশলী বৃন্দ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন রমজান মাস হচ্ছে শ্রেষ্ঠ মাস এই মাস থেকে শিক্ষা নিয়ে বাকি মাসগুলো আমাদেরকে পথ চলতে হবে । জৈনা বাজার তরি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানে নতুন ফটো সাংবাদিক হিসেবে কার্ড পরিয়ে গ্রহণ করে নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য ইফতার একটি মহান ইবাদত তা নিজে খাওয়ার মাধ্যমে হোক কিংবা অন্যকে খাওয়ানোর মাধ্যমে হোক। ইফতারের পূর্বমুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন- ‘রোজাদারের জন্য দুইটি আনন্দঘন মুহূর্ত রয়েছে।
একটি হলো ইফতারের সময় (এ সময় যেকোনো নেক দোয়া কবুল করা হয়)। অন্যটি হলো (কেয়ামতের দিবসে) নিজপ্রভুর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ