শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন

রেস্তোরাঁ ব্যবসা চালাতে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে চলতে হয়: মালিক সমিতি

রিপোটারের নাম / ৭২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসা পরিচালনা করতে হয় বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, বর্তমান সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা প্রয়োজন। তার হস্তক্ষেপ না হলে বেকারি শিল্পের মতো রেস্তোরা শিল্পও ধ্বংস হবে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগরে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ইমরান হাসান বলেছেন, রেস্টুরেন্টে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় একাধিক সংস্থা থেকে। আইন-শৃঙ্খলা কর্মে নিয়োজিত বাহিনী সমূহ যেমন- আনসার, পুলিশ ও এলিট ফোর্স র‍্যাব বাহিনীও তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি। কেননা নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তৃপক্ষই গঠন করেছেন। তাদেরকে কাজটি করতে দিতে হবে।

রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় কেউ এড়াতে পারে না। পুরো ভবনটাই ছিল অনিয়মে ভরা, ভবনটির অনুমোদন দিয়েছে রাজউক, রেস্তোরাঁ সেক্টরটি তদারকি করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর, সিটি কর্পোরেশন, কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর, সংযুক্ত আছেন জেলা প্রশাসক প্রশাসনসহ অনেক অধিদপ্তর ও সংস্থা।

তিনি বলেন, বেইলি রোডের আগুনের ঘটনায় ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজউক ও সিভিল ডিফেন্সের টনক নড়েছে। ঘটনার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্যাসের সিলিন্ডার জব্দ করছে এবং স্টাফদের গ্রেফতার করছে। এটি সমস্যার সমাধান নয়।

তিনি আরও বলেন, সংবাদ সম্মেলনে সাম্প্রতিক সময়ে সংগঠিত অগ্নিকাণ্ডের জন্য সৃষ্ট সংকট থেকে উত্তোরণ শীর্ষক আলোচনা করে এমন একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে যে, রেস্টুরেন্ট করার পূর্বেই যথাযথ কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করে রেস্টুরেন্টের অনুমোদন দেবেন।

সংবাদ সম্মেলনে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব বলেন, তিতাস গ্যাসের পর্যাপ্ততা নেই। আবার লাইন সংযোগ থাকলেও লাইনে গ্যাস নেই। এখন বিকল্প ব্যবস্থা গ্যাস সিলেন্ডার ব্যবহার বা লাকড়ি ব্যবহার, লাকড়ি ব্যবহার করলে কিচেনসহ পুরো রেস্টুরেন্ট কালো হয়ে যায়, পরিবেশ ঠিক থাকে না। পুরো বিষয়টি নিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাচ্ছি এবং ভবিষতের জন্য নির্দিষ্ট একটি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে যাতে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠতে না পারে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ