শিরোনাম
চিলড্রেন ফাউন্ডেশন স্কুলের উদ্যোগে শুদ্ধ ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ প্রতিযোগিতা টঙ্গীর মজিবুরের হাতে যেন আলাদিনের চেরাগ পবিত্র ওমরায় গেলেন বিএনপি নেতা এস এম জাহাঙ্গীর মানবসেবায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা প্রতারক এখন সাংবাদিক শিবিরকর্মী থেকে ‘বঙ্গবন্ধু গবেষক’ আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে চাঁদাবাজী!! ইনকিলাবের পক্ষে বিমানবন্দর মহাসড়কে দায়িত্বরত শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরণ থানার কার্যক্রম শুরু করা খুবই প্রয়োজন- লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহসিন তজুমদ্দিনে জমি দখলে বাঁধা দেওয়ায় বিধবা নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে আহত। হাসপাতালে ভর্তি বাংলাদেশ বিশ্বকাপে সেমি বা ফাইনালে খেলার মত করে টিম তৈরী করে নাই
রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:০২ অপরাহ্ন

মানবসেবায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা

রিপোটারের নাম / ৫৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : দিলীপ কুমার আগরওয়ালা দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক।

চুয়াডাঙ্গার সন্তান দিলীপ কুমার একজন মানবিক মানুষ। মানবসেবাই তার কাছে বড় ধর্ম। তার একটা ছোট উদাহরণ হলো-ঠাকুরদার প্রতিষ্ঠা করা রুপছায়া সিনেমা হলের নিকটস্থ কাঠপট্টিতে যখন ছিল স’মিল তখন কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায়ও নিচ্ছিলো ব্যবসায়ে হাতেখড়ি। ওই স’ মিলে প্রতি মাসে জমা কাঠের গুঁড়ো একবারে কিনে নিয়ে খুচরা ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে মাসে বেশ ভালোই লাভ হতো। লাভের টাকা ইচ্ছেমতো খরচের এক্তিয়ার থাকলেও কোন দিনই তা করেননি। লাভের যৎসামান্য টাকা গচ্ছিত রেখে চুয়াডাঙ্গার যত বেওয়ারিশ লাশ হতো, ময়নাতদন্ত শেষে তা দাফনের ব্যয় মেটাতো দিলীপ কুমার। এ কাজে এগিয়ে আসা মানুষ ওইসময়ে ছিল বিরল।

শুধু বেওয়ারিশ লাশ দাফন সৎকার? কন্যাদায়গ্রস্থ পিতার পাশে দাঁড়িয়ে অসহায় পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোও যেনো তার অস্থি-মজ্জায় মিশে থাকা অভ্যাস।

ব্যবসায় যেমন ঘটেছে প্রসার, তেমনই মানবতার সেবায় দিলীপ কুমার নিজেকে নিবেদিত রেখেছে। বাড়িয়েছে মানব সেবার পরিধি। মা তারাদেবীর নামে একটি ফাউন্ডেশন গড়ে তুলে দাতব্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে চুয়াডাঙ্গাসহ বেশ কিছু এলাকার মানুষের সার্বিক কল্যানে কাজ করে যাচ্ছে। সম্পূর্ণ নিখরচায় প্রসূতি নারীকে নিকটস্থ হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ২৪ ঘন্টা অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালু রয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে দীর্ঘদিন ধরে তার অবদান অনস্বীকার্য। বিশুদ্ধ বন্ধুত্বে অনন্য উদাহরণ। অবাক হলেও সত্য কয়েকশত মেধাবী শিক্ষার্থীকে উচ্চ শিক্ষার ব্যয়ভার বহন করে চলেছে নীরবে।
দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন- আমি সর্বদা চেষ্টা করেছি আমার অর্থ ও শ্রম দিয়ে মানুষের ও দেশের সেবা করতে। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমি আমার বাকী জীবনটা আমার পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য ব্যয় করতে পারি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ