শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৭ অপরাহ্ন

বিমান প্রতিমন্ত্রীর আয় কমলেও বেড়েছে নগদ টাকা

রিপোটারের নাম / ১৫৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট বিভাগে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের কারও সম্পদ গত পাঁচ বছরে বেড়েছে, কারও কমেছে। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের আয় বেড়েছে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বার্ষিক আয় কমলেও নগদ জমার পরিমাণ প্রায় চার গুণ বেড়েছে।

সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদের বার্ষিক আয় হলফনামা অনুযায়ী বেড়েছে ১৪ লাখ ৮৮ হাজার ৮২৮ টাকা। অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ ৮৫ হাজার ৮৭১ টাকার। গত সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর স্ত্রীর নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ কোটি ৭৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৪ টাকা। তা বেড়ে হয়েছে ৩ কোটি ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৭০৯ টাকা। মন্ত্রীর নিজের রয়েছে ৪ দশমিক ৪৭ একর ও স্ত্রীর নামে ১০৫ শতক কৃষি জমি। অকৃষি জমি নিজ নামে ৪ দশমিক ৫ একর, স্ত্রীর নামে ৫ কাঠা। এছাড়া স্ত্রীর নামে ১ কোটি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৪ টাকা মূল্যের একটি বাড়ি রয়েছে।

সিলেট-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ তাঁর হলফনামায় বাৎসরিক আয় দেখিয়েছেন ৫০ লাখ ৩০ হাজার ১১৩ টাকা। তবে ২০১৮ সালে তাঁর আয় ছিল ৩২ লাখ ১০ হাজার ৪১০ টাকা। আয় বাড়লেও কমেছে অস্থাবর সম্পদ। পাঁচ বছর আগে অস্থাবর সম্পদ ছিল ২ কোটি ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৩৯ টাকার। এখন তা এক কোটি ৯ লাখ ৯৩ হাজার ১৩২ টাকার।

সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলীর বার্ষিক আয় ৫ বছরের ব্যবধানে ২০ লাখ টাকা কমেছে। কিন্তু আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নগদ জমার পরিমাণ প্রায় চার গুণ বেড়েছে। ২০১৮ সালের হলফনামা অনুযায়ী তাঁর বার্ষিক আয় ৫৬ লাখ ৪৮ হাজার ৯০৫ টাকা। এবার কমে হয়েছে ৩৬ লাখ ১৮ হাজার ৫৮৬ টাকা। পাঁচ বছর আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নগদ জমার পরিমাণ ৮০ লাখ ৭ হাজার ৫১৬ টাকা। এবার তা বেড়ে ৩ কোটি ১৮ লাখ ৮৮ হাজার ৬১৮ টাকা হয়েছে। কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি রয়েছে দুটি।

হবিগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে টানা তিনবারের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবু জাহিরের আয় ও সম্পদ মিলে ১৫ বছরে বেড়েছে ৯ গুণ। আর তার স্ত্রীর আয় ও সম্পদ বেড়েছে সাড়ে ২৬ গুণ। ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি হলফনামায় নিজের নামে ৭৩ লাখ ৬৮ হাজার ৫৯৪ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন। স্ত্রীর নামে দেখিয়েছেন ৯ লাখ ৭০ হাজার ৫৮৪ টাকার সম্পত্তি। বর্তমানে স্থাবর-অস্থাবর সব মিলিয়ে মোট সম্পত্তি দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৬২ লাখ ৭৪ হাজার ৭২১ টাকার। স্ত্রীর নামে মোট সম্পত্তি আছে ২ কোটি ৫৭ লাখ ৯৩ হাজার ৭৯ টাকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ