শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন

বাংলাদেশ সরকার ও ভারত প্রশ্নে এবার যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

রিপোটারের নাম / ৭৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪

বাংলাদেশ ও ভারত—উভয় দেশের সঙ্গেই সম্পর্ককে যুক্তরাষ্ট্র মূল্য দেয় বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। অবাধ, মুক্ত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করাসহ অভিন্ন স্বার্থে দুই দেশের সরকারের সঙ্গেই তারা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাবেন বলেও জানান তিনি।

সোমবার (১১ মার্চ) ওয়াশিংটনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে ‘বাংলাদেশ সরকার ও ভারত’বিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ম্যাথিউ মিলার। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন মতে, উপমহাদেশে ‘ভারত হঠাও’ ক্যাম্পেইন বাড়ছে। বাংলাদেশের ‘একতরফা ভুয়া’ নির্বাচনের পর প্রতিবেশী ভারতের পণ্য বর্জনের আহ্বান জানানো হচ্ছে। এই আহ্বানকারীরা বলছেন, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখছে ভারত। এ পরিস্থিতিকে তিনি কীভাবে দেখছেন?

এর জবাবে মিলার বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত। আমি অবশ্যই ভোক্তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না, সেটি বাংলাদেশে হোক বা বিশ্বের অন্য কোথাও। কিন্তু আমরা বাংলাদেশ ও ভারত–উভয় দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ককে মূল্য দিই। এ ছাড়া অবাধ, মুক্ত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করাসহ অভিন্ন স্বার্থে দুই দেশের সরকারের সঙ্গেই আমেরিকা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাবে।’

এর আগে শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার কার্যক্রমে আমেরিকার প্রতিক্রিয়া নিয়ে জানতে চান ওই সাংবাদিক। তিনি প্রশ্ন করেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে যায় এমন মন্তব্যের জন্য বাংলাদেশে নিযুক্ত মাকিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে অভিযুক্ত করে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অ্যাটর্নি। আপনি জানেন যে, ড. ইউনূসকে রাজনৈতিক উপায়ে হয়রানি করছে ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠী। তাদের এই কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে সমালোচনা তীব্র হচ্ছে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?

এর জবাবে মিলার বলেন, ‘আপনার প্রশ্নের মন্তব্য সম্পর্কে আমরা অবহিত। এর আগে মুহাম্মদ ইউনূসের মামলাকে ঘিরে মার্কিন সরকারের উদ্বেগের বিষয়ে আমাকে কথা বলতে শুনেছেন। এতে আমি বলেছি, ইউনূসকে হয়রানি ও ভয় দেখানোর জন্য বাংলাদেশের আইনের সম্ভাব্য বড় রকমের অপব্যবহার হতে পারে। বাংলাদেশে মার্কিন সরকারের সর্বোচ্চ পদমর্যাদার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে রাষ্ট্রদূত হাস কেবল সেই মন্তব্যগুলো পুনরুক্ত করেছেন।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ