শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ ম্যাচটি কোথায় হেরেছে, যা বললেন হৃদয়

রিপোটারের নাম / ৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জয়, এমন সমীকরণ নিয়ে শুক্রবার শ্রীলংকার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে নেমেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সমীকরণ মেলেনি নাজমুল হাসান শান্তদের। স্বাগতিক বাংলাদেশকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফিরিয়েছেন সফরকারীরা।

ব্যাটিংয়ে নেমে কোনো রান না করে সাজঘরে ফিরেন লিটন দাস। এর পর অধিনায়ক শান্তর ৪০ রানের ইনিংস ও সৌম্য সরকারের ৬৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে ঘুরে দাঁড়ান স্বাগতিকরা। শেষ দিকে তাওহিদ হৃদয়ের অনবদ্য ৯৬ রানের ব্যাটিংয়ে ২৮৬ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে হৃদয় জানালেন, জয়ের জন্য এ রান যথেষ্ট ছিল না। মূলত ম্যাচটা এখানেই হেরেছে বাংলাদেশ।

ব্যাটসম্যানদের ইনিংস আরেকটু বড় করা যেত বলে সংবাদ সম্মেলনে আফসোস করেছেন হৃদয়, ‘রান আমার মনে হয় ২০-৩০ রান কম করেছি। উইকেট যে রকম ছিল ৩৩০-৩৪০-এর উইকেট। আমরা সেট হয়ে যদি আরেকটু ইনিংসটা ক্যারি করতাম, তা হলে ভিন্ন কিছু হতো হয়তো।’

হৃদয়ের আফসোসের যথেষ্ট কারণ আছে। কাল সৌম্য যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন, তাতে ৬৮ রানে আউট হয়ে আফসোসই জাগিয়েছেন। কাল ব্যাট হাতে সাবলীল ছিলেন বাঁহাতি ওপেনার। চোখ জুড়ানো কাভার ড্রাইভের পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দন ব্যাকফুট পাঞ্চে সৌম্যর শটগুলো নজর কাড়ছিল। কিন্তু হাসারাঙ্গাকে রিভার সুইপ করতে গিয়ে মাদুশঙ্কার হাতে যখন ধরা পড়লেন, তখন একরাশ আক্ষেপই জমেছে। সে সময় আউট না হয়ে ইনিংসটাকে আরেকটু বড় করতে পারলে আদতে তা বাংলাদেশের সংগ্রহকেই বাড়িয়ে দিত মনে করেন হৃদয়।

সংবাদ সম্মেলনে হৃদয় বলেন, ‘যারা আমরা সেট হয়েছি, যদি ইনিংসটা আরও ক্যারি করতে পারতাম। ওপর থেকে যদি সৌম্য ভাই বা আমি যদি আরও বড় করতে পারতাম। আমি সৌম্য ভাইকে বারবার বলছিলাম যে, ‘আজকে খেলতে হবে।’ সৌম্য ভাইয়ের ইনিংসটা যদি আরও বড় হতো, বা শান্ত ভাইয়ের ইনিংসটা যদি আরও বড় হতো তা হলে খেলার দৃশ্যটা হয়তো ভিন্ন হতো।’

তিনি বলেন, ‘আমার কোনো আক্ষেপ নেই, যেটা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। আমি তো প্রথম বলেও আউট হয়ে যেতে পারতাম। সর্বশেষ ম্যাচে রান করতে পারিনি, টি-টোয়েন্টিতেও দ্রুত আউট হয়ে গেছি। আমার সব সময় পরিকল্পনা থাকে একটা শুরু যখন পেয়েছি, যতটুকু পারব দিনটাতে যেন ক্যারি করতে পারি।’

নিজের ব্যাটিং নিয়ে হৃদয় বলেন, ‘একটু পর পর উইকেট পড়ছিল। আমার মাথা যতটুকু কাজ করেছে আমি চেষ্টা করেছি খেলা শেষ করার যেহেতু ব্যাটার ছিল না। যদি থাকত তা হলে হয়তো ভিন্ন দৃশ্য হতো। প্রথম থেকেই আমি যা দেখছিলাম একটু পর পর উইকেট হারানোয় আমার লক্ষ্য ছিল আমি খেলাটা শেষ করব।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ