শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৪০ অপরাহ্ন

পেঁয়াজের দাম কমে আসবে

রিপোটারের নাম / ৬০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বাজারে বর্তমানে অতিরিক্ত চাহিদা ও বাড়তি লাভের আশায় পরিপক্ক হওয়ার আগেই মাঠ থেকে পেঁয়াজ তুলতে শুরু করেছেন পাবনার সুজানগর উপজেলার চাষিরা। দেশের উত্তরবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদনকারী এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পেঁয়াজ উৎপাদনকারী জেলা পাবনা।

উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রাফিউল ইসলাম শনিবার যুগান্তরকে জানান, নতুন এ চারা পেঁয়াজ আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে পুরোপুরিভাবে চাষিরা মাঠ থেকে উঠানো শুরু করবেন। তখন আস্তে আস্তে পেঁয়াজের দাম অনেক কমে আসবে।

শনিবার তাঁতিবন্দ ও মধুপুরসহ উপজেলার গাজনার বিলের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মাঠ থেকে পেঁয়াজ তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা।

পোড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আলাল হোসেন বলেন, এখন দাম বাড়তি দেখে আমরা মাঠ থেকে পেঁয়াজ তুলে ফেলছি। এ পেঁয়াজ বিক্রি করতে আমাদের এখন আর হাট-বাজারে যেতে হচ্ছে না। ব্যাপারীরা এসে কৃষকদের বাড়ি থেকেই বর্তমানে ৩৮০০-৪০০০ টাকা মণ দরে পেঁয়াজ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

অপর কৃষক আব্দুল বাতেন বলেন, পেঁয়াজ এখনো পুরোপুরি পরিপক্ক হয়নি, যে কারণে আকারে একটু ছোট। আরও সপ্তাহ দুয়েক মাঠে থাকলে ঠিক হইত এটা।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত বছর সুজানগরে ১৭ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে চারা পেঁয়াজের আবাদ হলেও এবার এ উপজেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১৭ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে। অনুকূল আবহাওয়া ও সঠিক সময়ে সার বীজ দিতে পারায় কৃষকরা প্রতি বিঘা জমি থেকে উচ্চ ফলনশীল চারা থেকে ৮০ থেকে ৯০ মণ এবং হাইব্রিড জাতের চারা থেকে ১০০-১২০ মণ পর্যন্ত পেঁয়াজ এবারে ঘরে তুলতে পারবে।

শনিবার বোনকোলা হাটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা কৃষক জিয়াউর রহমান বলেন, চারা পেঁয়াজ উৎপাদন করতে প্রতি বিঘায় তাদের শ্রমিক, সার ও বিষসহ যে পরিমাণ টাকা খরচ হয়েছে আর বর্তমানে তারা যে দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন তাতে অনেকটাই লাভবান হচ্ছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ