শিরোনাম
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন

জ্যাকের সেঞ্চুরিতে বিপিএলে রেকর্ড রান

রিপোটারের নাম / ৮৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

লিটন দাস আসরের শুরু থেকে রান খরায় ভুগছিলেন। অবশেষে চট্টগ্রাম পর্বে এসে হেসেছে তার ব্যাট। অধিনায়কের গড়ে দেওয়া ভিতে দাঁড়িয়ে রীতিমতো ঝড় তুললেন উইল জ্যাক। এই ইংলিশ ওপেনারের সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
মঙ্গলবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৩৯ রান সংগ্রহ করেছে কুমিল্লা। যা বিপিএল ইতিহাসে যৌথভাবে সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড।

এর আগে ২০১৯ সালের বিপিএলে রংপুর রাইডার্সও ২৩৯ রান করেছিল। ভিক্টোরিয়ান্সদের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ১০৭ রান করেছেন জ্যাক। ফিফটি পেয়েছেন লিটন ও মঈন আলী।

ইনিংসের প্রথম ওভারে দুর্দান্ত বোলিংয়ে মেইডেন পেয়েছিলেন নিহাদুজ্জামান। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন ব্যাটাররা। বিশেষ করে লিটন এদিন ঝোড়ো শুরু করেন। ২৬ বলে ব্যক্তিগত ফিফটি তুলে নেন ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক।

৩১ বলে ৬০ রান করে লিটন সাজঘরে ফিরলে ভাঙে ৮৬ রানের উদ্বোধনী জুটি। তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি তাওহিদ হৃদয়। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করা এই ব্যাটার গোল্ডেন ডাক খেয়েছেন। চারে নেমে দ্রুত ফিরেছেন ব্রুক গেস্টও।

২৫ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারালেও তাদের রান রেটে প্রভাব পড়েনি। কারণ অপর প্রান্তে আক্রমণাত্মক ছিলেন জ্যাক। চতুর্থ উইকেট জুটিতে মঈন আলীকে সঙ্গে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ১২৮ রানের জুটি গড়েন জ্যাক। শেষ পর্যন্ত ৫৩ বলে অপরাজিত ১০৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন এই ওপেনার। আর মঈন অপরাজিত ছিলেন ২৪ বলে ৫৩ রান করে।

চট্টগ্রামের প্রায় সব বোলারই এদিন খরুচে ছিলেন। বিশেষ করে আল আমিন হোসেন দুই হাতে রান বিলিয়েছেন। ৪ ওভারে ৬৯ রান দিয়েছেন এই পেসার। ৪৯ রানে ২ উইকেট শিকার করে দলের সেরা বোলার শহিদুল ইসলাম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ