শিরোনাম
ব্যবসায়ী শাহজাহানের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল অপপ্রচার করছে বাজারে নৈরাজ্য ঠেকাতে শ্রীমঙ্গলে বিনা লাভে নিত্য পণ্য বিক্রি শুরু ব্যাসায়ী সংগঠন ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট এসোসিয়েশন এর পদবীকে আওয়ামী লীগের পদ বলে থানায় মামলা কেরানীগঞ্জে ভূমিদস্যু ও মাদক ব্যবসায়ী আসগরের ক্ষমতার পাহাড় চিলড্রেন ফাউন্ডেশন স্কুলের উদ্যোগে শুদ্ধ ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ প্রতিযোগিতা টঙ্গীর মজিবুরের হাতে যেন আলাদিনের চেরাগ পবিত্র ওমরায় গেলেন বিএনপি নেতা এস এম জাহাঙ্গীর মানবসেবায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা প্রতারক এখন সাংবাদিক শিবিরকর্মী থেকে ‘বঙ্গবন্ধু গবেষক’ আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে চাঁদাবাজী!!
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩০ অপরাহ্ন

জোট সরকার গঠনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিলাওয়াল-নওয়াজের, কার দল পাচ্ছে কোন পদ

রিপোটারের নাম / ৫৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পাকিস্তান পিপলস পার্টি-(পিপিপি) বিলাওয়াল ভুট্টোর দল ও নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের মধ্যে জোট সরকার গঠনে ঐকমত্য হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে পিপিপির নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন। নতুন ঐকমত্য অনুসারে, প্রধানমন্ত্রিত্ব পাচ্ছে নওয়াজ শরিফের দল।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইসলামাবাদে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়—পিএমএল-এনের নেতা শাহবাজ শরিফ আবারও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। তবে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদে পিপিপি ও পিএমএল-এনের পক্ষ থেকে যৌথভাবে বিলাওয়ালের বাবা আসিফ আলী জারদারিকে মনোনয়ন দেওয়া হবে।

পিপিপির একটি সূত্র জানিয়েছে, অন্যান্য সাংবিধানিক পদগুলো নিয়েও ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দল। ঐকমত্য অনুসারে, জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটি যাবে নওয়াজের দলের কাছে এবং সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পাবে পিপিপি।

ধারণা করা হচ্ছে, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিপিপি নেতা সৈয়দ ইউসুফ রাজা গিলানি সিনেটের চেয়ারম্যান হবেন।

সিনেটের চেয়ারম্যানের পদ পিপিপি পেলেও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হবে নওয়াজের দল থেকে। আবার নিম্নকক্ষে ডেপুটি স্পিকারের পদ যাবে পিপিপির দখলে।

এর বাইরে, খাইবার পাখতুনখাওয়া ও পাঞ্জাবের গভর্নর নির্বাচিত হবে পিপিপি থেকে। এ ছাড়া, বেলুচিস্তানেও যৌথভাবে সরকার গঠন করবে পিপিপি এবং সেখানে পিপিপি নেতা সরফরাজ বুগতি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন।

পাকিস্তানের বর্তমান প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেরি হওয়ায় এবং তার কোনো উত্তরাধিকারী নির্বাচিত না হওয়ায় তিনি বর্ধিত মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন।

তবে ধারণা করা হচ্ছে, ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকার গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে গেলে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই পাকিস্তান পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পেয়ে যাবে।

মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন সাংবিধানিক পদ নিয়ে দেন দরবার করলেও কেন্দ্রীয় সরকারে কোনো মন্ত্রিত্ব নিচ্ছে না পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তার বদলে তারা বিভিন্ন সাংবিধানিক পদের প্রতিই বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে।

অবশ্য এর আগে, পিপিপির দাবি ছিল—জাতীয় পরিষদের স্পিকারের পদটিও তাদের দিতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ