নিজস্ব প্রতিবেদক :ইফতার আরবি ‘ফুতুর’ শব্দ থেকে উদ্ভূত। ‘ফুতুর’-এর অর্থ নাশতা করা বা হালকা খাবার খাওয়া। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর রোজা সমাপ্তির জন্য পানাহার করাকে ইফতার বলা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ,রাজধানী উত্তরায় অবস্থিত দক্ষিণ খান ফায়দাবাদ ট্রান্সমিটারের মোড় লাল মসজিদে হাজারো মানুষের ইফতারের আয়োজন করা হয়। খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন উদ্যোগে ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয় । তিনি বিমান বাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট খন্দকার রফিকুল ইসলাম এর সন্তান এবং সাবেক দক্ষিণ খান ইউনিয়ন যুবলীগের কার্যকরী সদস্য , সমাজ সেবক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক ।
খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন কাছে এই ইফতার মাহফিল নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ৪৭ নং ওয়ার্ডে অনেক অসহায় অসাধারণ মানুষ আছে, তাদের উদ্দেশ্য করেই আমার এই আয়োজন, সবাইকে নিয়ে একসাথে ইফতার করতে পারাটা আমার জন্য আনন্দের এবং গর্বের বিষয়।এলাকার সর্বস্তরের মুরুব্বী এবং ধন্যান্য ব্যক্তিরাও আমার ডাকে সাড়া দিয়ে ইফতার পার্টিতে এসেছে তাই আমি তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মুরুব্বী বলেন, সাজাত আমাদের ঘরের ছেলে তার এ ধরনের আয়োজন সবসময় আমরা দেখে এসেছি এলাকার সকল প্রকার ভালো কাজগুলোর সাথেই সে নিজেকে জড়িয়ে রাখে। এই এলাকার সাধারণ মানুষ এবং যুব সমাজের প্রত্যাশা এবার ৪৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে সাজ্জাদ নির্বাচন করবে। একজন আদর্শ জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে। সাজ্জাত হবে সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি।
উল্লেখ্য ইফতার একটি মহান ইবাদত তা নিজে খাওয়ার মাধ্যমে হোক কিংবা অন্যকে খাওয়ানোর মাধ্যমে হোক। ইফতারের পূর্বমুহূর্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন- ‘রোজাদারের জন্য দুইটি আনন্দঘন মুহূর্ত রয়েছে।
একটি হলো ইফতারের সময় (এ সময় যেকোনো নেক দোয়া কবুল করা হয়)। অন্যটি হলো (কেয়ামতের দিবসে) নিজপ্রভুর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।