শিরোনাম
চিলড্রেন ফাউন্ডেশন স্কুলের উদ্যোগে শুদ্ধ ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ প্রতিযোগিতা টঙ্গীর মজিবুরের হাতে যেন আলাদিনের চেরাগ পবিত্র ওমরায় গেলেন বিএনপি নেতা এস এম জাহাঙ্গীর মানবসেবায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা প্রতারক এখন সাংবাদিক শিবিরকর্মী থেকে ‘বঙ্গবন্ধু গবেষক’ আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে চাঁদাবাজী!! ইনকিলাবের পক্ষে বিমানবন্দর মহাসড়কে দায়িত্বরত শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরণ থানার কার্যক্রম শুরু করা খুবই প্রয়োজন- লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহসিন তজুমদ্দিনে জমি দখলে বাঁধা দেওয়ায় বিধবা নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে আহত। হাসপাতালে ভর্তি বাংলাদেশ বিশ্বকাপে সেমি বা ফাইনালে খেলার মত করে টিম তৈরী করে নাই
রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৪৯ অপরাহ্ন

কারাগার থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

রিপোটারের নাম / ৫৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পাকিস্তানে ‘মাদার অব অল রিগিং’-এর অবসান করতে হবে। এ ছাড়া ভোট কারচুপি পাকিস্তানকে বিশ্বব্যাপী হাসির পাত্রে পরিণত করছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কারাবন্দি ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করেন তার বোন আলেমা খান। এ সময় তিনি বোনকে এসব কথা বলেন। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের।

সাংবাদিকদের আলেমা খান জানান, তার কাছে এসব কথা বলেছেন ইমরান খান। বিভিন্ন মামলায় ৩৪ বছরের সাজা পেয়ে বর্তমানে এই কারাগারে বন্দি রয়েছেন ইমরান খান।

এ সময় আলেমা খানের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান ‘মাদার অব অল রিগিং’-এর দ্বারা ইমরান খান কী বোঝাতে চেয়েছেন। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এর মানে হলো পিটিআইকে ভেঙে দেওয়া, নির্বাচনি প্রতীক ব্যাট কেড়ে নেওয়া, দলের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে না দেওয়া, প্রার্থীদের নির্বাচন থেকে সরে যেতে বাধ্য করা এবং সভা-সমাবেশের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা।

ইমরানের বোন আলেমা বলেন, ইমরান খান দেশে দায়মুক্তির সংস্কৃতির অবসান চান। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের সুনাম রক্ষা করতে জনগণের ম্যান্ডেটকে সম্মান করা উচিত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

ইমরান বলেছেন, নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের দিন ও নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে কারচুপির মাধ্যমে পাকিস্তানের জনগণকে তাদের প্রতিনিধি বাছাইয়ের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ভোটের দিন ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু যখন দেখল তা কাজ করেনি, তখন নির্লজ্জভাবে রাতের আঁধারে ভোটের ফল পরিবর্তন করা হয়েছে।

গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা প্রথম, পিএমএল-এন দ্বিতীয় ও পিপিপি তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। তবে কোনো কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি।

নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও ভোট কারচুপির অভিযোগ করে আসছে পিটিআই। দলটির দাবি, অনেক আসনে তাদের সমর্থিত প্রার্থীকে ফল পরিবর্তনের মাধ্যমে জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর প্রতিবাদে নির্বাচনের পর থেকে দেশজুড়ে সমমনা দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করে আসছে পিটিআই। এমনকি আদালতের দ্বারস্থ পর্যন্ত হয়েছে দলটি। এ ছাড়া মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) কারচুপি ঠেকাতে ব্যর্থ হওয়ায় বিতর্কিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজার অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি করেছেন পিটিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহর আলি খান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ