শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী ব্যবসায়ী শাহজাহানের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল অপপ্রচার করছে
শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন

ওবায়দুল কাদের কি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, প্রশ্ন রিজভীর

রিপোটারের নাম / ৬৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, কথাবার্তা উনি (ওবায়দুল কাদের) যেভাবে বলেন, তাতে মনে হচ্ছে উনি বিএনপির বিকল্প জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য।

তিনি বলেন, উনি (ওবায়দুল কাদের) কি বলেন, বিএনপি উপজেলা নির্বাচনে যাবে। তাতে মনে হচ্ছে, উনি শুধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নন, উনি বিএনপির বিকল্প জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য। কারণ মনে হচ্ছে, বিএনপির অনেক গোপন কথা উনি জেনে যাচ্ছেন। এগুলো আসলে জনগণের সঙ্গে তামাশা ও প্রতারণা করা।

রাজধানীর নয়াপল্টনে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

মার্কিন প্রতিনিধি দলের কাছে বিএনপি নালিশ করেছে- ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের বিষয়ে রিজভী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে তারা (আওয়ামী লীগ) কী করেছেন? শুধু দেশে না বিদেশে গিয়ে, এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশে গিয়ে বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে খুব জোরালো কণ্ঠে সেখানে তারা কথা বলেছেন। আর কীসের নালিশ। উনি (ওবায়দুল কাদেদের) কি শুনেছেন কি কথাবার্তা হয়েছে? উনি কি জানেন? আমরা তো জানি না।

তিনি আরও বলেন, বিদেশি কোন রাষ্ট্র এবং বিদেশি কোনো কর্মকর্তা আসলে, বিশেষ করে গণতান্ত্রিক দেশের কর্মকর্তারা আসলে সরকারি দল এবং বিরোধী দলসহ সবাই সঙ্গেই বসেন। এটা তো রেওয়াজ, এটা তো দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য। তারা ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। সে কারণে আমাদের নেতারা দেখা করতে গিয়েছেন। কিন্তু কী আলোচনা হয়েছে, কী কথা হয়েছে- আমরা তো কেউ জানি না। আমাদের নেতারা যারা গেছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তারা তো কিছু বলেননি। তাহলে উনি (ওবায়দুল কাদের) জানলেন কি করে? তাহলে উনি কি কোনো গোপন ডিভাইস কোথাও রেখেছিলেন?

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ওবায়দুল কাদের একসময় ছাত্রনেতা ছিলেন। কিন্তু ‘ডামি সরকারের’ ডামি মন্ত্রী হয়ে উনি সত্য কথা বলতে ভুলে গেছেন। জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে, সেটা তারা ভুলে গেছেন। এক ধরণের দস্যুবৃত্তির মানসিকতা নিয়ে তারা ক্ষমতা দখল করে আছেন।

আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, খেসারত তারা (আওয়ামী লীগ) দিয়েছেন। আমরা দেই নাই। তাই এদেশের যখন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন তখন এই যে বিভ্রান্তমূলক কথাবার্তা বলছেন, তার পরিণতি আওয়ামী লীগকে ভোগ করতে হবে। আর ওবায়দুল কাদেররা যে মিথ্যাচার করছেন, তারও পরিণতি ভোগ করতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ