শিরোনাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শিমুল আহমেদ ও কামরুল জামানের নেতৃত্বে উত্তরায় আনন্দ মিছিল মাদকের ছোবলে যাত্রাবাড়ী ব্যবসায়ী শাহজাহানের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল অপপ্রচার করছে
শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন

ইতিহাস সৃষ্টির দিনে গিলের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল অ্যান্ডারসনের

রিপোটারের নাম / ৬৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪

অনেক আগে থেকেই টেস্ট ক্রিকেটের সফলতম পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। প্রায় দেড়শ বছরের টেস্ট ইতিহাসে প্রথম পেসার হিসেবে সম্প্রতি তিনি ছুঁয়েছেন ৭০০ উইকেটের মাইলফলক। তবে ব্যক্তিগত এই অর্জন খুব একটা স্পর্শ করছে না ৪১ বছর বয়সি ইংলিশ তারকাকে। কারণ দলের পরাজয় যে তিনি ঠেকাতে পারেননি!

ভারতের বিপক্ষে ধর্মশালা টেস্টের তৃতীয় দিন গত শনিবার কুলদিপ ইয়াদাভকে ফিরিয়ে ৭০০ উইকেটের ঠিকানায় পৌঁছান অ্যান্ডারসন। ছেলের অর্জন গ্যালারিতে বসে দেখেন তার বাবা-মা। এই সংস্করণে তার আগে সাতশর ছোঁয়া পাওয়া দুজন বোলারই স্পিনার- শ্রীলংকার মুত্তাইয়া মুরালিদারান (৮০০) ও অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়ার্ন (৭০৮)।

বিবিসির ‘টেলএন্ডার’ পডকাস্টে আলাপচারিতায় মঙ্গলবার অ্যান্ডারসন বললেন, মাইলফলক ছোঁয়া নিয়ে তার চেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিলেন তার বাবা।

‘সুন্দর একটি মুহূর্ত ছিল এবং ছবির মতো সুন্দর একটি মাঠে এটি করতে পারা দারুণ ব্যাপার। আমার বাবাও এখানে ছিলেন, আমরা একসঙ্গে পান করেছিলাম, দারুণ ছিল। তিনি আমার চেয়ে বেশি রোমাঞ্চিত ছিলেন।’

‘যদি আমরা ম্যাচটি বা সিরিজ জিততাম, তাহলে হয়তো আমি আরও রোমাঞ্চিত বোধ করতাম। দীর্ঘ একটা সিরিজ ছিল, বুঝতে পারছি না আমি কেমন অনুভব করেছি।’

ম্যাচটি ইনিংস ব্যবধানে হারে ইংল্যান্ড। টানা চার ম্যাচ হেরে পাঁচ টেস্টের সিরিজ তারা হারে ৪-১ ব্যবধানে।

অ্যান্ডারসন বলেন, আমি মাইলফলক ছোঁয়ার জন্য ক্রিকেট খেলি না। আমি ম্যাচ জিততে চাই।

তিনি বলেন, আমি খারাপ করছি না। অবশ্যই আমি সেরা ফর্মে আছি। আমার খেলা যে অবস্থায় আছে, আমি তাতে খুশি এবং আমি এখনও প্রতিটি দিন উপভোগের এবং নেটে আরও ভালো হওয়ার চেষ্টা করি। দলে আমার জায়গা নিশ্চিত নয়, তাই গ্রীষ্মে দলে জায়গা পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণ করার জন্য আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

অ্যান্ডারসনের ৬৯৯তম শিকার ছিলেন শুবমান গিল। সেদিন কথার লড়াইয়ে জড়িয়েছিলেন দুজন। অ্যান্ডারসন জানালেন, কী কথা হয়েছিল তাদের মধ্যে।

‘তুমি কি ভারতের বাইরে রান পাও? আমি তাকে এমন কিছু বলেছিলাম এবং সে আমাকে বলেছিল, ‘(তোমার) অবসর নেওয়ার সময় হয়ে গেছে।’ এর দুই বল পরই আমি তাকে আউট করি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ